মেহেদী হাসান,মিঠাপুকুর(রংপুর)প্রতিনিধিঃ
প্রতিকি ছবি
দেশের বৈশ্বিক মহামারিতে দেশের লকডাউন পরিস্থিতি সিথিল অবস্থায় স্বাভাবিক হলেও গণপরিবহনও চলাচল করছে,স্বাস্থ্যবিধি কেউ মানছে আবার কেউ মানছে না।ঘরোয়া বন্দি হয়ে আছেন শিক্ষক থেকে শুরু করে শিক্ষার্থীরা।পড়ালেখার অবস্থা অবনতির দিকে যাচ্ছে বলে মনে করেন অভিভাবকরা,সচেতনমহল অভিভাবক জানান স্বাস্থ্যবিধি মেনেই তারা প্রাইভেট পড়তে যাচ্ছে।আর এসময় বাসায় তাদের পড়ালেখা সস্তি ফিরছে না।করোনায় মহামারিতে চরম দূর্ভোগে দিন কাটাচ্ছেন নন এমপিওভুক্ত শিক্ষকগণ,যারা কেজিস্কুল বা প্রাইভেট পড়িয়ে সংসারের জীবিকা নির্বাহ করে থাকেন।তাদের জীবন থমকে গেছে ,অনেক শিক্ষকগণ এই চরম সংকট মহামারিতে কিছু শিক্ষকগণ প্রাইভেট প্রোগ্রাম চালু করেছেন।রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলায় আয়ত্তায়ধিন বেশ কিছু অঞ্চলগুলোতে স্বাস্থ্যবিধি মেনে প্রাইভেট পড়াচ্ছেন অনেক শিক্ষক।জীবিকা নির্বাহর জন্য বাধ্য হয়ে অনেক মাস্টার্সপাশ করা যারা বেকার ছিল প্রাইভেট পড়িয়ে পরিবারের সংসার চালাতো তারাই পুনরায় প্রাইভেট পড়া শুরু করেছেন।খুব সিমিত আকারে প্রাইভেট পড়ানো হচ্ছে,এক ব্রেন্সে একজন করে হান্ডস্যানেটাইজার মাস্ক ও হাত ধোয়ার ব্যবস্থা রেখে প্রাইভেট পড়ানো হয় বলে জানান প্রাইভেট শিক্ষক।এবিষয়ে কিছু শিক্ষার্থীরাও বলেন,আমাদের পড়ালেখা মনমানসিকতা হারিয়ে যাচ্ছে তাই আমরা স্বাস্থ্যবিধি মেনে আমাদের পড়াশুনা কে চলমান করে আরো এগিয়ে যাওয়ার প্রত্যাশায় আমরা পড়তে আসছি।এবিষয়ে সুশিলসমাজের ভিন্নমত,তারা কোনো ভাবেই সহমত প্রকাশ করছেন না,বিষয়টা জোরালো দাবি আহব্বান প্রাইভেট বন্ধ থাকার অনুরোধ করছেন প্রসাশন এর নজরে।
করোনায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায়,যারা টিউশনি করিয়ে সংসার চালাতো তাদের জীবিকা নির্বাহের বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাড়িয়েছে অভাব।তার পর করোনার ভয় ,দিন দিন করোনায় আক্রান্ত এবং মৃত্যের সংখ্যা বেড়েই চলছে কিন্তু,সাধারণ মানুষের সচেতন ও সর্তকতা কমে যাচ্ছে।আসুন সচেতন হই নিরাপদে থাকি।
ডিটেকটিভ/৫ জুন ২০২০/ইকবাল